সরকারিভাবে পাঁচ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও আউশ ধানের চাষ বেশি হওয়ায় আমদানির প্রয়োজন হবে না বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
চাল আমদানি
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, দেশে ধানের উৎপাদন বেড়েছে। চাল আমদানির জন্য সরকারের এক ডলারও ব্যয় করতে হবে না।তিনি বলেন, দেশে খাদ্যের অভাব নেই।
চাল আমদানিতে শুল্ক সুবিধার মেয়াদ আরও তিন মাস বৃদ্ধি করেছে সরকার। ফলে ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সেদ্ধ চাল ও আতপ চালে আমদানি শুল্ক অব্যাহতি এবং পাঁচ শতাংশ হারে রেগুলেটরি ডিউটির সুবিধা পাবেন ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশে বেসরকারিভাবে চাল আমদানির অনুমোদন দেয়া হলেও আমদানিকারকরা চাল আনতে পারছেন না।
এ বছর ধানের উৎপাদন কম হওয়ায় ঘাটতি পূরণ করতে ভারত থেকে কয়েক লাখ টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ।
কারসাজি ঠেকাতে ও চালের বাজার স্থিতিশীল রাখার স্বার্থে প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক কমিয়ে বিদেশ থেকে চাল আমদানি করা হবে বলে জানিয়েছে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।